অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম ২০২২ | Jonmo Nibondhon Abedon Online
আসসালামুয়ালাইকুম সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমাদের নতুন আরো একটি পোস্টে। আশা করি সবাই ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লার রহমতে ভালো আছি। আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে জানাবো কিভাবে অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করা যায়। জন্ম নিবন্ধন আবেদন অনলাইন করার নিয়ম।
আপনি যদি আপনার শিশু বা নিজের জন্য জন্ম নিবন্ধন করতে চান তাহলে আজকের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখুন। আজকের এই পোস্টটি আপনাদের অনেক কাজে আসবে, কারণ আপনারা জানবেন কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করা যায়। এখন অনলাইন থেকে খুব সহজে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করা যায়।
আগের হাতে লেখার জন্ম নিবন্ধন এখন আর হবে না তাই নতুন করে অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে হবে। আপনার যদি আগের অনলাইন না থাকে তবে এখনি অনলাইনে আবেদন করে নতুন জন্ম নিবন্ধন করতে পারবেন।
অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন
জন্ম ও মৃত্যু আইন ২০০৪ অনুসারে একজন শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করতে না পারলে অবশ্যই আপনাকে পাঁচ বছরের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করে নিবেন।
অন্যতায় পাঁচ বছরের মধ্যে যদি জন্মনিবন্ধন না হয় তাহলে পরবর্তীতে জন্ম নিবন্ধন করতে অতিরিক্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে। তাই সময়ের মধ্যে জন্মনিবন্ধন করে ফেলুন।
প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র সংগ্রহ | জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে কি কি লাগবে
শিশু বা অন্য কারো জন্ম নিবন্ধন করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো সংগ্রহ করে রাখুন। যখন জন্ম নিবন্ধন করতে যাবেন নির্ভুলভাবে করা যাবে। জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার সময় ডকুমেন্টগুলো সাবমিট করতে হবে।
নিচে দেয়া হলো কি কি ডকুমেন্টস লাগবে জন্মনিবন্ধন করতে বা জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে?
শিশুর বয়স ০ দিন থেকে ৪৫ দিন হলে:
- আবেদনকারীর টিকা কার্ড বা ইপিআই কার্ড (বাধ্যতামূলক)
- পিতা-মাতা বা অভিভাবকের অনলাইন জন্ম সনদ। (১৫ ই আগস্ট ২০২২ সাল থেকে ঐচ্ছিক করা হয়ছে) ।
- আবেদনকারীর পিতা মাতা উভয়েরই জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
- আবেদনকারীর বাসার হোল্ডিং নাম্বার এবং ট্যাক্স এর রশিদ।
- আবেদনকারীর পিতা কিংবা মাতা সক্রিয় মোবাইল নাম্বার।
শিশুর বয়স ৪৬ দিন থেকে ৫ বছর পর্যন্ত হলে:
- আবেদনকারীর টিকা কার্ড কিংবা স্বাস্থ্যকর্মীদের স্বাক্ষর ও সিল সহ প্রত্যয়নপত্র (বাধ্যতামূলক)
- আবেদনকারীর পিতা মাতার উভয়ই জন্ম সনদ এর বাংলা ও ইংরেজি কপি (১৫ ই আগস্ট ২০২২ সাল থেকে ঐচ্ছিক করা হয়ছে)।
- আবেদনকারীর পিতা ও মাতার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
- আবেদনকারীর বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কর্তৃক স্বাক্ষরিত প্রত্যয়নপত্র। (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
- আবেদনকারীর বাড়ির হোল্ডিং নাম্বার ও ট্যাক্সের রশিদ।
- আবেদনকারীর পিতা ও মাতার সক্রিয় মোবাইল নাম্বার।
- ইউনিয়ন বা পৌরসভাতে জমা দেওয়ার জন্য আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি।
বয়স ৫ বছর থেকে বেশি হলে:
- আবেদনকারীর স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি)
- আবেদনকারীর পিতা মাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধনের কপি (১৫ ই আগস্ট ২০২২ সাল থেকে ঐচ্ছিক করা হয়ছে)।
- আবেদনকারীর বয়সসীমা প্রমাণের জন্য চিকিৎসক কর্তৃক প্রত্যয়নপত্র। ( যদি কোন সার্টিফিকেট না থাকে)
- আবেদনকারীর পিতা মাতা উভয়েই জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি। (বাধ্যতামূলক)
- আবেদনকারীর বাড়ির হোল্ডিং নাম্বার ও ট্যাক্সের রশিদ।
- আবেদনকারীর পিতা ও মাতার কিংবা নিজের সক্রিয় মোবাইল নাম্বার।
- ইউনিয়ন বা পৌরসভা তে জমা দেওয়ার জন্য আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি।
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম – Jonmo Nibondhon Form Online
আমরা অনেকেই জানিনা জন্মনিবন্ধন কোথায় থেকে করতে হয় এবং কোন ওয়েবসাইট থেকে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে হয়। তাই এই পোস্টের মধ্যে আমি সব কিছু বিস্তারিত শেয়ার করছি।
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদনের পুরাতন ওয়েবসাইটটি পরিবর্তন করে নতুন ওয়েবসাইট চালু করা হয়েছে। বর্তমানে জন্ম নিবন্ধন নতুন লিংক হচ্ছে – https://bdris.gov.bd/
জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
ধাপ ১: নিবন্ধনাধীর ব্যক্তির পরিচিতি ও জন্মস্থানের ঠিকানা
জন্মনিবন্ধন আবেদন করার জন্য প্রথমে এই লিংকে প্রবেশ করতে হবে-https://bdris.gov.bd/br/application লিংকে ক্লিক করার পর নিচের মত একটা পেজ ওপেন হবে।
কোন ঠিকানায় জন্মনিবন্ধন করতে চান তা এইখান থেকে সিলেক্ট করে দিন এবং পরবর্তীতে ক্লিক করুন।
এরপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করার পর আপনি নিচের স্ক্রিনশটের মতো একটি পেজ দেখতে পাবেন।
নিবন্ধনাধীর ব্যক্তির পরিচিতি:
নামের প্রথম অংশ বাংলায়: এইখানে আপনার নামের প্রথম অংশ বাংলাতে লিখবেন।
নামের শেষ অংশ বাংলায়: এইখানে আপনার নামের শেষ অংশ বাংলাতে লিখবেন।
নামের প্রথম অংশ ইংরেজিতে: এইখানে আপনার নামের প্রথম অংশ ইংরেজিতে লিখবেন।
নামের শেষ অংশ ইংরেজিতে: এইখানে আপনার নামের শেষ অংশ ইংরেজিতে লিখবেন।
জন্ম তারিখ (খ্রিঃ): আপনার সঠিক জন্মতারিখটি উল্লেখ করবেন।
পিতা ও মাতার কততম সন্তান: আপনি পিতা-মাতার কততম সন্তান সেটি উল্লেখ করবেন।
লিঙ্গ: আবেদনকারী ছেলে হলে পুরষ সিলেক্ট করবে এবং মেয়ে হলে মহিলা সিলেক্ট করবে।নিবন্ধনাধীর ব্যক্তির জন্মস্থানের ঠিকানা:
এই অংশে আপনার বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা দিবেন। দেশ, বিভাগ, জেলা, সিটি কর্পোরেশন, ক্যান্টনমেন্ট উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, ডাকঘর (বাংলায়), ডাকঘর (ইংরেজি), গ্রাম পাড়া মহল্লাগ্রাম পাড়া মহল্লা (ইংরেজি), বাসা ও সড়ক (নাম, নম্বর), বাসা ও সড়ক ( নাম, নম্বর) (ইংরেজি)
এরপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ২: পিতা ও মাতার তথ্য – Father’s and Mother’s Information
এই ধাপে পিতা-মাতার তথ্য প্রদান করতে হবে। তথ্য প্রদান করার জন্য পিতা-মাতার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিতে হবে। সঠিক নাম্বার দিলে পিতা-মাতার তথ্য চলে আসবে। এইখানে আপনি কোন কিছু ইডিট করতে পারবেন না।
১৫ই আগস্ট ২০২২ এর আগে পিতা-মাতার জন্মনিবন্ধন দেওয়া লাগতো,, এখন না দিলেও কোন সমস্যা নাই।
তথ্যগুলো পূরণ করা শেষে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৩: স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা – Present and Permanent Address
এইখানে আবেদনকারীর স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা লিখতে হবে। আবেদন ফরম টি সঠিক ভাবে পূরণ করুন।
এখানে বলা হচ্ছে, আপনি কি নিম্নলিখিত কোন ঠিকানা আপনার স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করতে চান কিনা?
আপনি "কোনোটিই নয়" এই চেক বক্স এ ক্লিক করবেন। একইভাবে নিচের চেকবক্সেও “কোনোটিই নয়” ক্লিক করবেন।
এরপর নিচের ছবির মত একটা পেজ ওপেন হয়ে যাবে যেখানে আপনি আপনার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা লিখতে পারবেন।
স্থায়ী ঠিকানার ক্ষেত্রে, জন্মস্থান ও স্থায়ী ঠিকানা এক হলে চেক বক্সে টিক দিন। এছাড়া বর্তমান ঠিকানার ক্ষেত্রেও স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা যদি এক হয় তাহলে চেক বক্সে টিক দিন।
যদি আলাদা আলাদা ঠিকানা দিতে চান তাহলে, ঠিকানাগুলো নির্বাচন করে দিন এবং গ্রাম, বাসা ও সড়ক নম্বর লিখে দিন। এরপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৪: আবেদনকারীর তথ্য
এখন এইখানে যিনি জন্মনিবন্ধন আবেদন করেছেন তার তথ্য প্রদান করতে হবে। কিন্তু কোন শিশুর জন্মনিবন্ধন করলে তার জন্য দায়ী ব্যাক্তি হচ্ছেন তার পিতা-মাতা।
সাধারণত একটি শিশুর জন্ম নিবন্ধনের জন্য দায়ী ব্যক্তি হচ্ছেন পিতা, মাতা, পিতামহ, পিতামহী, মাতামহ, মাতামহী বা আইনগত অভিভাবক। তাই শিশুর জন্ম নিবন্ধনের আবেদন তারাই করে থাকে। আপনি নিজে আবেদন করলে নিজ সিলেক্ট করতে হবে। শিশুর জন্মনিবন্ধন হলে, পিতা, মাতা, পিতামহ, পিতামহী ইত্যাদি যেকোন একটি সিলেক্ট করতে হবে।
সবকিছু ঠিক থাকলে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন এবং আবেদনটি সম্পন্ন করুন।
ধাপ ৫: নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন প্রিন্ট
অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার পর নির্দিষ্ট ফর্মটি ইউনিয়ন/পৌরসভাতে জমা দিতে হবে। ফরম প্রিন্ট করার জন্য “আবেদনপত্র প্রিন্ট করুন” নামক অপশনটিতে ক্লিক করে প্রিন্ট করে নিবেন।
প্রিন্ট করার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যাতে ” headers and footers information ” সহ প্রিন্ট করা হয়। কারণ, header এ আপনার এপ্লিকেশন আইডি থাকবে। এপ্লিকেশন আইডি ছাড়া আপনার নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন সম্পন্ন করা সম্ভব হবে না।
তাই প্রিন্ট করার সময় print option থেকে “more settings” এ ক্লিক করবেন এবং সেখানে “headers and footers information” চেক বক্সে টিক চিহ্ন দেওয়া না থাকলে টিক চিহ্ন দিয়ে এরপর প্রিন্ট করবেন।
প্রিন্ট করা র্ফম সহ যাবতীয় ডকুমেন্টস গুলো নির্দিষ্ট ইউনিয়ন বা পৌরসভাতে জমা দিতে হবে। জমা দেওয়ার ১ মাসের মধ্যে জন্মনিবন্ধন তৈরি হয়ে যাবে এবং সেটি আপনি সংগ্রহ করতে পারবেন।
অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন সংক্রান্ত প্রশ্ন ও উত্তর
জন্ম নিবন্ধন কোথায় করতে হয়?
অনলাইনে আবেদন করে আবেদম ফরম নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন কার্যালয়ে যেতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন কখন করতে হয়?
শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্মনিবন্ধন করা উচিৎ, ৪৫ দিনের মধ্যে না হলে ৫ বছেরর মধে করে ফেলা উচিৎ কারণ এর বেশি বয়স হলে অতিরিক্ত ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে যা অনেক ঝামেলা।
নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে কি কি লাগে
পোস্টের মধ্যে দেওয়া আছে।
জন্ম নিবন্ধন করতে কত টাকা লাগে?
জন্ম নিবন্ধন কিভাবে করতে হয়?
অনলাইনে আবেদন করে আবেদন ফরম এর সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ফটোকপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদ অফিসে জমা দিতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন কি দুইবার করা যায়?
না।
কিভাবে জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করতে হয়?
এই পোস্টটি পড়ুন।
বিবাহিত নারীর ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধনে কি স্বামীর নাম লেখা যাবে?
না
পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন না থাকলে কিভাবে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করা যাবে?
ঐচ্ছিক অর্থাৎ দিলেও হবে না দিলেও হবে, নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ১৫ ই আগস্ট ২০২২
জন্ম নিবন্ধনের আবেদনের সময় ‘পসিবল ডুপ্লিকেট’ সমস্যার সমাধান কি?
‘পসিবল ডুপ্লিকেট’ টি একই জেলার মধ্যে হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বা উপপরিচালক প্রয়োজনীয় অনু্সন্ধান করে বিষয়টির নিষ্পত্তি করার চেষ্টা করবেন। ‘পসিবল ডুপ্লিকেট’ টি একই জেলার মধ্যে না হলে প্রথমে প্রশাসনিকভাবে। তখন জেলার সাথে যোগাযোগ করে অনু্সন্ধান করতে হয়। এতে ডুপ্লিকেট হওয়ার অনুকুলে কোনো তথ্য না পাওয়া গেলে আবেদনকারীকে ভালোভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করে তার কাছ থেকে অন্যত্র তার আর কোন জন্ম নিবন্ধন করা হয়নি এই মর্মে লিখিত ভাবে নিয়ে আবেদনটি মঞ্জুর করা হবে। এ ক্ষেত্রে আবেদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল ডকুমেন্টস গুলো সংরক্ষণ করতে হবে।
৫টি ‘প্যারামিটার’ মিলে গেলে ‘পসিবল ডুপ্লিকেট’ ১০০% ‘ডুপ্লিকেট’ হিসাবে প্রতীয়মান হয়। প্যারামিটারগুলো হচ্ছে:
১. আবেদনাধীন বাক্তির নাম
২. পিতার নাম
৩. মাতার নাম
৪. নিবন্ধন কার্যালয়ের নাম এবং
৫. জন্ম তারিখ
‘ডুপ্লিকেট’ হিসাবে চিহ্নিত ব্যক্তিগণের জন্ম তারিখের ব্যবধান ৮ বা ১০ বছর বা তার বেশি হলে বা স্থায়ী ঠিকানা না মিললে ‘ডুপ্লিকেট’ হবার সম্ভাবনা সাধারণত ০% হয়ে থাকে।
0 Comments
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন